মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

ঈদের শেষ সময়ে নন্দীগ্রামে ভিড় বেড়েছ পেঁয়াজ-মসলার দোকানে

ঈদের শেষ সময়ে নন্দীগ্রামে ভিড় বেড়েছ পেঁয়াজ-মসলার দোকানে

কোরবানি ঈদে উপলক্ষে বগুড়ার নন্দীগ্রামে পেঁয়াজ-মসলার বাজারে ভিড় করছেন ক্রেতারা। এই ঈদে কোরবানি পশুর পাশাপাশি আরো অন্যতম অনুষঙ্গ হলো আদা, রসুন, পেঁয়াজ ও বিভিন্ন মসলা। তাই কোরবানি পশু কেনার পর উপজেলার  ক্রেতারা এখন ভিড় করছেন এসকল দোকানগুলোতে। 

বিক্রেতারা বলছেন, বুধবার পবিত্র ঈদুল আযহা। কোরবানির জন্য পশু কেনা শেষ। মাংস রান্নার অন্যতম উপকরণ পেঁয়াজ-মসলার দোকানে আসতে শুরু করেছেন ক্রেতারা।

সোমবার দুপুরে সরেজমিনে বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, সোমবার বাজারে প্রতি কেজি আদা ১০০-১২০, রসুন ৭০-৮০, পেঁয়াজ ৪৫-৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর দারচিনি প্রতি কেজি ৩৫০, কালো এলাচ ৬০০, সাদা এলাচ ২৩০০, জিরা ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে মসলা কিনতে আসা জুয়েল রানা বলেন, কোরবানির জন্য ৮০ হাজার টাকায় গরু কিনেছি। মসলা কেনার জন্য দোকানে এসেছি। তবে সব মসলার ক্ষেত্রে দাম কিছুটা বেড়েছে বলে জানান তিনি। আর তেলের দাম অনেক বেশি।

বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা জয়নাল আবেদিন জানান, পেঁয়াজ, রসুন ও আদা কিনেছি। দাম বেড়েছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, খুব বেশি দাম বাড়েনি।

নন্দীগ্রাম বাসস্ট্যন্ড এলাকার পাইকারি ও কুচরা মসলা বিক্রেতা ছাত্তার স্টোরের বিক্রেতা মিজানুর রহমান খোকন বলেন, মানুষ মসলার বাজারে ভিড় করতে শুরু করেছেন। 

উপজেলার কুন্দারহাটের আদা-রসুন বিক্রতা আরিফুল ইসলাম জানান, পেঁয়াজ-রসুনের দাম বাড়েনি। তবে আদার দাম একটু বেড়েছে। পেঁয়াজ, মরিচ, আদা ও রসুন ভালোই বিক্রি হচ্ছে।

দৈনিক বগুড়া