সংগৃহীত
টেবিলের তলানীর দিকে থাকা গ্রানাডার বিপক্ষে হার থেকে বার্সেলোনাকে কোনোরকমে বাঁচালেন ১৬ বছর বয়সী তরুণ ফুটবলার লামিন ইয়ামাল। ৬ গোলের এই ম্যাচে বার্সা ড্র করেছে ৩-৩ গোলে।
এই ড্রয়ে ২৪ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তৃতীয়স্থানে আছে বার্সা। সমান ম্যাচে ৬১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ, ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে আছে জিরোনা।
এই ম্যাচে জোড়া গোল করেছেন ইয়ামাল। ১৪ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন তিনি। বিরতিতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে ৪৩ মিনিটে গোল করে গ্রানাদাকে ১-১ সমতায় ফেরান রিচার্ড স্যানচেজ।
দ্বিতীয়ার্ধে খেলতে নেমে ৬০ মিনিটে গোল করে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় রেলিগেশনের শঙ্কায় থাকা গ্রানাডা। এর ৩ মিনিট পরই গোল করে বার্সাকে ফের ২-২ গোলে সমতায় ফেরান বরার্ট লেওয়ানডস্কি।
৬৬ মিনিটে আবার গোল। এবারও পিছিয়ে পড়ে বার্সা। ইগনাসি মিকুয়েলের গোলে ফের এগিয়ে যায় গ্রানাডা। অবশেষে দলের ত্রাণকর্তা হয়ে আসেন ইয়ামাল। ৮০ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করেন এই তরুণ। ইয়াামালের বাঁপায়ের শটে অবশেষে ৩-৩ গোলে ড্র করে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে বার্সা।
ম্যাচ শেষে বার্সা কোচ জাভি হার্নান্দেজ বলেন, ‘আমরা দুটি পয়েন্ট হারিয়েছি এবং ঘাটতি কাটানোর একটি ভালো সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে এমনটি হলো। গ্রানাডা দারুণ খেলেছে, তারা আমাদের কঠি।ন পরীক্ষায় ফেলেছে। লিগটা কঠিন এবং এখন দুই পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটা একটা বড় পার্থক্য। কিন্তু আমরা হাল ছেড়ে দেবো না।’
জাভি আরও বলেন, ‘আমাদের ম্যাচটি জেতার দারুণ সুযোগ ছিল। দলের বিশ্বাস, সাহস এবং ইচ্ছা ছিল। কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না। এটি আমাদের জন্য আরও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
সূত্র: jagonews24