শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

সর্বকালের সেরা ৫০ কোচ

সর্বকালের সেরা ৫০ কোচ

সর্বকালের সেরা ফুটবলার কে? এই বিতর্কের সমাধান করতে পারেননি কেউই। একজন পেলের নাম বলেন তো, আরেকজন সেরার আসনে বসান ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে। সেখানে সর্বকালের সেরা কোচদের তালিকা নিরূপণ করাটা কঠিনই। তবে কঠিন জেনেও একটা প্রয়াস চালিয়েছিল ফ্রান্সের বিশ্বখ্যাত ফুটবল সাময়িকী ‘ফ্রান্স ফুটবল’। তাতে সফলও ব্যালন ডি’অর পুরস্কারের প্রবর্তক প্রতিষ্ঠানটি। অনেক গবেষণা চালিয়ে সর্বকালের সেরা ৫০ কোচকে বাছাইও করেছে ফ্রান্স ফুটবল।

সম্প্রতি বেছে নেওয়া সেই সর্বকালের সেরা ৫০ কোচের তালিকা প্রকাশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সর্বকালের সেরা কোচ কে, সেটি অবশ্য নির্দিষ্ট করে বলেনি ফ্রান্স ফুটবল। তবে গবেষণার মাধ্যমে যে ৫০ জন সর্বকালের সেরা হিসেবে বেছে নিয়েছে, সেই তালিকার এক নম্বরে আছেন টোটাল ফুটবলের জনক নেদারল্যান্ডসের সাবেক কোচ রিনাস মিচেলস।

দুই নম্বরে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক কোচ কিংবদন্তি স্যার অ্যালেক্স ফারগুসন। ৩ নম্বরে জায়গা পেয়েছেন এসি মিলানের সাবেক অ্যারিগো সাচ্চি। ৪ নম্বরে আয়াক্স ও বার্সেলোনার সাবেক কোচ কিংবদন্তি ইয়োহান ক্রুইফ। ৫ নম্বরে ম্যানচেস্টার সিটির স্প্যানিশ কোচ পেপ গার্দিওলা।

কোচদের কাজের ধরণ, শিরোপা সাফল্য, ব্যক্তিত্ব এবং ফুটবল খেলাটিতে তাদের প্রভাব—এই ৪ ক্যাটাগরির ভিত্তিতেই সেরাদের এই তালিকা করেছে ফ্রান্স ফুটবল।

এই তালিকা নিয়ে হয়তো বিতর্ক হবেই। তবে সেরা নির্বাচনে ফ্রান্স ফুটবলের বিশেষ খ্যাতি আছে। সেই ১৯৫৬ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি ফুটবলারের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিগত পুরস্কার ব্যালন ডি’অর দিয়ে আসছে। কিন্তু তাদের সেরা নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক হয়েছে খুব কমই। আসলে প্রশ্ন সেভাবে কখনো ওঠেনি বললেই চলে। সেই ফ্রান্স ফুটবল যখন অনেক গবেষণা চালিয়ে তালিকাটা করেছে, বাড়তি গুরুত্ব তো পাবেই।

তাছাড়া প্রতিষ্ঠানটি যে ৪ জনকে এক, দুই, তিন এবং চারে রেখেছে, তাদের নিয়ে কারো প্রশ্ন থাকার কথা নয়। দীর্ঘ ৩২টি বছর কোচিং করানো রিনাস মিচেলস ফুটবল খেলার দর্শনটাই বদলে দিয়েছিলেন। লম্বা শটে খেলার ধাঁচ বদলে তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেন ‘টোটাল ফুটবল।’

আগে মূলত ডিফেন্ডার দলকে বিপদ মুক্ত করতে লম্বা শটে বলে উপরে পাঠিয়ে দিতেন। মানে ডিফেন্ডাররা শুধু প্রতিপক্ষের আক্রমণ ঠেকানোতেই নিয়োজিত থাকতেন। আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরাও তেমনি শুধু আক্রমণ এবং গোল করার কাজই করতেন। ডিফেন্ডাররাও যে দলের আক্রমণ গড়ার অংশ হতে পারেন এবং ফরোয়ার্ড প্রয়োজনে নিচে নেমে আসতে পারেন, এ ধারণা প্রথম আবিষ্কার করেন রিনাস মিচেলস।

তার উর্বর ফুটবল মস্তিস্ক থেকেই প্রথম বেরিয়ে আসে তথাকথিত লম্বা পাসের পরিবর্তে ছোট ছোট পাসের দলের প্রত্যেকের সম্মিলিত প্রয়াসের ‘টোটাল ফুটবল’। যেখানে ডিফেন্ডাররাও আক্রমণ গড়ার অংশীদার। তার আবিষ্কৃত এই ‘টোটাল ফুটবল’ দ্রুতই বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ফুটবল খেলাটা হয়ে ওঠে আরও বেশি আকর্ষণীয়।

শুধু জনপ্রিয় নয়, নতুন এই দর্শনে অবিশ্বাস্য সাফল্যও পেয়েছেন মিচেলস। ডাচ ক্লাব আয়াক্স তার হাত ধরেই হয়ে ওঠে বিশ্বসেরা ক্লাব। ৪টি লিগ শিরোপার পাশাপাশি আয়াক্সকে ইউরোপিয়ান কাপও (বর্তমানে যেটি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ) জেতান। টুর্নামেন্টে আয়াক্সকে একবার রানার্স আপ করেন তিনি। ১৯৮৮ সালে নেদারল্যান্ডস তার হাত ধরেই ঘরে তুলে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা। ১৯৭৪ বিশ্বকাপে তার অধীনেই রানার্স আপ হয় নেদারল্যান্ডস।

অনেকের মতে, সেবার মিচেলসের নেদারল্যান্ডসের রানার্স আপ হওয়াটা ছিল বিশ্ব ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা অঘটন! কারণ, টোটাল ফুটবল দর্শনে সেবার স্বপ্নের একটা দলই গড়ে তুলেছিলেন তিনি। ইয়োহন ক্রুইফদের মতো কিংবদন্তি ফুটবলারদের নেদারল্যান্ডস দুর্দান্ত দাপটে ফাইনালেও উঠে যায়। কিন্তু ফাইনালে তৎকালীন পশ্চিম জার্মানির কাছে অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে যায়।

সেই কিংবদন্তি মিচেলসকে এক নম্বর হিসেবে বেছে নিয়েছে ফ্রান্স ফুটবল। এই এক নম্বর নিয়ে নিন্দুকেরা প্রশ্ন তোলার সাহস কমই পাবেন। প্রশ্ন তুলতে সাহস পাবে না দুই, তিন, চার নম্বর নিয়েও। দুই নম্বরে জায়গা পাওয়া স্যার ফারগুসন দীর্ঘ ২৭ বছর এক টানা কোচিং করিয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে। যা ফুটবল ইতিহাসে বিরল ঘটনা। দীর্ঘ এই সময়ে ইউনাইটেডকে ১৩টি লিগ শিরোপা জিতিয়েছেন। দুইবার বানিয়েছেন ইউরোপ সেরা। মানে দুবার জিতিয়েছেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ।

এই ফার্গিকে দুইয়ে দেখে কে প্রশ্ন তুলবে? প্রশ্ন হয়তো সেভাবে উঠবে না অ্যারিগো সাচ্চি এবং ইয়োহান ক্রুইফকে নিয়েও। এসি মিলানে স্বপ্নের একটা দলই গড়ে তুলেছিলেন তিনি। দায়িত্বের প্রথম মৌসুমেই এসি মিলানকে জেতান লিগ শিরেপা। এরপর টানা দুই মৌসুমে জেতান ইউরোপিয়ান কাপ তথা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা।

৪ নম্বরে থাকা ক্রুইফ মিচেলস টোটাল ফুটবলের অন্যতম আবিষ্কার। পরে ক্রুইফ নিজেই হয়ে উঠেন টোটাল ফুটবলের ধারক। আজ যে বিশ্ব ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনার এতো দাপট, সেটি কিন্তু এই ক্রুইফের হাত ধরেই। তার হাতেই বার্সেলোনা বার্সেলোনা হয়ে ওঠে। হয়ে ওঠে বিশ্বসেরা ক্লাব। তার হাত ধরেই বার্সা প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপার স্বাদ।

৬ বছর বার্সার দায়িত্ব পালনকালে ৪ বারই লিগ শিরোপা জেতান তিনি। তিনি বিশেষ সাফল্য দেখিয়েছেন আয়াক্সের কোচ হিসেবেও। খেলোয়াড় হিসেবেও আয়াক্স এবং বার্সা, দুই ক্লাবের হয়েই শিরোপা সাফল্য পেয়েছেন। আয়াক্সের হয়ে তো লিগ শিরোপা জিতেছেন ৮টি। খেলোয়াড় হিসেবে যেমন বিশ্ব ফুটবল মানচিত্রে নিজের পদচিহ্ন এঁকেছেন, তেমনি কোচ হিসেবেও রেখেছেন নিজের ছাপ!

এই ক্রুইফেরই শিষ্য পেপ গার্দিওলা জায়গা করে নিয়েছেন তালিকার ৫ নম্বরে। এর মধ্য দিয়ে ‘বর্তমানের সেরা কোচ কে’, এই বিতর্কেরও যেন কিছুটা নিরসন হলো। হালের সেরার প্রশ্নে কেউ গার্দিওলার কথা বলেন তো, কারো দৃষ্টি হোসে মরিনহো। কিন্তু ফ্রান্স ফুটবলের গবেষণায় উঠে এসেছে, গার্দিওলার হালের এক নম্বর। বার্সেলোকে ৪ বছরেই ১৪টি শিরেপা উপহার দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেন তিনি। এরপর বায়ার্ন মিউনিখ এবং ম্যানচেস্টার সিটিকেও জিতিয়েছেন লিগ শিরোপা।

গার্দিওলার প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা হয় যাকে, সেই মরিনহো আছেন তালিকার ১৩ নম্বরে! ৬ নম্বরে আছেন ইউক্রেনের সাবেক কোচ ভালেরি লভানোভস্কি। ১৯৭৫ সালে ডায়নামো কিয়েভকে প্রথমবারের মতো ইউরোপিয়ান কাপের শিরোপা জিতিয়ে বিশ্ব ফুটবল অঙ্গনে হইচই ফেলে দেন তিনি।

৭ নম্বরে আছেন হেলেনিও হেরেরা। এই স্প্যানিশ বার্সেলোনা ও অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে ৪টি লা লিগার শিরেপা জিতেছেন। লিগ শিরোপা জিতেছেন ইতালিয়ান ক্লাব ইন্টার মিলানের হয়েও। ইন্টারকে টানা দুটি ইউরোপিয়ান কাপ শিরোপাও জেতান তিনি।

৮ নম্বরে আছেন কার্লো আনচেলত্তি। ইতিহাসে যে তিনজন কোচ তিনটি করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতিয়েছেন, এই ইতালিয়ান তার একজন। এসি মিলানকে দুবার এবং রিয়াল মাদ্রিদকে একবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতিয়েছেন তিনি। এছাড়া ইতিহাসের দ্বিতীয় কোচ হিসেবে নিজ দলকে ৪ বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে নিয়ে গেছেন তিনি।

৯ নম্বরে জায়গা পাওয়া আর্নস্ত হ্যাপেল নিশ্চিতভাবেই সর্বকালের সেরাদের একজন। নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, বেলজিয়াম, অস্ট্রিয়া—এই ৪টি ভিন্ন দেশেই লিগ শিরোপা জিতেছেন তিনি। কোচিং ক্যারিয়ারে দুবার জিতেছেন ইউরোপিয়ান কাপও।
শীর্ষ দশের সর্বশেষ জন হলেন বিলি শাঙ্কলি। তিনিই অখ্যাত লিভারপুলকে বানান বিখ্যাত। শীর্ষ লিগে তুলে এনে লিভারপুলকে জেতান ৩টি চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা। একবার জেতান উয়েফা কাপ শিরোপাও।

এরপর পর্যায়ক্রমে ১১ নম্বরে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচ ম্যাট বুবসি, ১২ নম্বরে ইতালি, জার্মানি, পর্তুগাল, অস্ট্রিয়া-৪টি ভিন্ন দেশে লিগ জেতা জিওভান্নি ত্রাপাত্তনি, ১৩ নম্বরে রিয়াল মাদ্রিদ, চেলসি, ইন্টার, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাবেক কোচ হোসে মরিনহো, ১৪ নম্বরে রিয়াল মাদ্রিদের সর্বকালের সফল কোচ মিগুয়েল মুনোজ, ১৫ নম্বরে ডার্বি কাউন্টি ও নটিংহাম ফরেস্টের সাবেক কোচ ব্রায়ান ক্লফ, ১৬ নম্বরে ইতালির সাবেক বিশ্বকাপজয়ী কোচ মার্সেলো লিপ্পি, ১৭ নম্বরে এসি মিলানের সাবেক কোচ নেরেও রোক্কো, ১৮ নম্বরে নেদারল্যান্ডস, স্পেন, জার্মানি, ইংল্যান্ড—৪টি ভিন্ন দেশের লিগ জেতা সাবেক ডাচ কোচ লুই ফন গল, ১৯ নম্বরে সুইজারল্যান্ডের সাবেক কিংবদন্তি কোচ ওটমার হিজফেল্ড এবং ২০ নম্বরে আছেন সাবেক হাঙ্গেরিয়ান কোচ বেলা গাটমান।

২১ নম্বরে এসি মিলান, রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কোচ ফ্যাবিও ক্যাপেলো, ২২ নম্বরে রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি কোচ জিনেদিন জিদান, ২৩-এ সোভিয়েন ইউনিয়নের (বর্তমান রাশিয়া) সাবেক কোচ ভিক্টর মাসলভ, ২৪ নম্বরে সাবেক ইংলিশ কোচ হারবার্ট চাপম্যান, ২৫-এ বায়ার্ন ও রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক কোচ ইয়ুপ হেইঙ্কেস, ২৬ নম্বরে ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি কোচ বব পিয়াসলি, ২৭ নম্বরে লিভারপুলের বর্তমান কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ, ২৮ নম্বরে ফ্রান্সের সাবেক কোচ আলবার্ট বাতেক্স, ২৯-এ সাবেক ডাচ কোচ গাস হিডিঙ্ক, ৩০-এ জায়গা পেয়েছেন বায়ার্ন, বার্সা ও বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের সাবেক কোচ উদো লাতেক।

৩১-এ আছেন অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের আর্জেন্টা্ইন কোচ দিয়েগো সিমিওনে, ৩২-এ আর্সেনালের সাবেক কোচ আর্সেন ওয়্গোর, ৩৩ নম্বরে স্পেনের সাবেক বিশ্বকাপ ও ইউরোজয়ী কোচ ভিসেন্তে দেল বস্ক, ৩৪ নম্বরে সেল্টিকের সাবেক জক স্টেইন, ৩৫ নম্বরে ব্রাজিলের সাবেক কোচ তেলে সান্তানা (যিনি ১৯৮২ ও ১৯৮৬, দুটি বিশ্বকাপে ব্রাজিলের কোচ ছিলেন), ৩৬-এ আয়াক্সের সাবেক কোচ ভিক বুকিনঘাম, ৩৭ নম্বরে চেলসি, রিয়াল, নাপোলির সাবেক কোচ রাফায়েল বেনিতেজ, ৩৮-এ সাবেক জার্মান কোচ হেনেস উয়াইসউয়েলার, ৩৯ নম্বরে সাবেক ইংলিশ কোচ ববি রবসন, ৪০-এ আছেন বায়ার্ন মিউনিখের সাবেক কোচ ডেটমার ক্রেমার।

৪১-এ ইউক্রেনের সাবেক কিংবদন্তি কোচ মিরকেয়া লুচেস্কু, ৪২ নম্বরে সাবেক ক্রোয়েশিয়ান কোচ তমিস্লাভ ইভান, ৪৩ নম্বরে সাবেক রোমানিয়ান কোচ স্টেফান কোভাচস, ৪৪ নম্বরে স্পেনের ২০০৮ ইউরোজয়ী কোচ লুইস আরাগোনেস, ৪৫ নম্বরে বার্সেলোনার সাবেক ডাচ কোচ ফ্রাঙ্ক রাইকার্ড, ৪৬ নম্বরে বায়ার্নের সাবেক কোচ অটো রেহাগেল, ৪৭-এ সাবেক ফরাসি কোচ রেমন্ড গোয়েথালস, ৪৮ নম্বরে আর্জেন্টিনার সাবেক কোচ মার্সেলো বিয়েলসা, ৪৯ নম্বরে ইতালিয়ান কোচ আন্তোনিও কন্তে এবং সর্বশেষ ৫০ নম্বরে আছেন সাবেক ফরাসি কোচ জ্যা ক্লদ সুয়দেয়ু।

দৈনিক বগুড়া

সর্বশেষ:

শিরোনাম:

ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি চিরতরে বন্ধ হবে: রেলমন্ত্রী
ঈদের ছুটিতে বগুড়ায় যমুনার পাড়ে বিনোদনপ্রেমীদের ঢল
১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়
বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিত
তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে
নেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ
বো*মের মতো সিলিন্ডার বি*স্ফোরণ, করণীয় কী
আয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
স্মার্টফোন থেকে ছবি মুছে গেলে উদ্ধার করবেন যেভাবে
বৈসাবি উৎসবের আমেজে ভাসছে ৩ পার্বত্য জেলা
জুমার দিনে যেসব কাজ ভুলেও করতে নেই