শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৮ অগ্রাহায়ণ ১৪৩২

বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রতি যে গভীর আস্থা রয়েছে, তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে আসন্ন জাতীয়

বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রতি যে গভীর আস্থা রয়েছে, তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে আসন্ন জাতীয়

সংগৃহীত

বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সেনাবাহিনীর প্রতি যে গভীর আস্থা রয়েছে, তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তাদের প্রস্তুতিতে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, জাতির শান্তি বজায় রাখতে এবং সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে অত্যন্ত নিবেদিত।

এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। গত বছরগুলোতে সেনাবাহিনী তাদের পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও নিষ্ঠা দিয়ে দেশের জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। তাদের উপস্থিতি এবং নেতৃত্বের মাধ্যমে নির্বাচনটি হবে একটিই উদ্দেশ্য নিয়ে—বিশ্বাসযোগ্য, নিরাপদ, এবং সুষ্ঠু।

সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে, যাতে নির্বাচনী পরিবেশ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ থাকে। প্রায় নয় লাখ নিরাপত্তা কর্মীসহ সেনাবাহিনী দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করবে। নির্বাচনী কেন্দ্রে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বডি-ওয়্যার ক্যামেরা, পেশাদার প্রশিক্ষিত সেনা সদস্য এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্বাচনকেন্দ্রগুলোতে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাড়ানো হবে।

বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচনে তার পছন্দকে অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে প্রকাশ করতে পারেন, সেনাবাহিনীর দৃঢ় পদক্ষেপের মাধ্যমে। সুতরাং, দেশের জনগণের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতীক হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই নির্বাচনকে সফল করার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে।

এবারের নির্বাচন হবে নিরাপদ, শৃঙ্খলাপূর্ণ, এবং সুষ্ঠু—এটি একমাত্র সম্ভব হবে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ও তাদের কর্মপরিকল্পনায়।

সর্বশেষ: