হিমালয়ের পাগলা মধু ও মাউলি ধান
দৈনিক বগুড়া
প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯

বাজার থেকে মধু কিনে এনে খাওয়া কতো সহজ কাজ তাইনা কিন্তু এই সহজ কাজটি আপনি যে করছেন, সেটা কিভাবে এতোটা সহজ ভেবে দেখেছেন কখনো? বাজার থেকে মধু কিনে আনাটা যতটা সহজ বাজার পর্যন্ত সেই মধুগুলিকে এনে পৌছানো তার কয়েকগুন কঠিন একটি কাজ।
মৌমাছি ফুলে ফুলে ঘুরে মধু আহরণ করে মৌচাকে সংরক্ষণ করে। মৌয়ালরা সেই মধু মৌচাক থেকে সংগ্রহ করে। তবে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ কাজটি মোটেই সহজ নয়। হাজার হাজার মৌমাছির বিষাক্ত কামড় সহ্য করতে হয় এই কাজটি করতে। পাগলা মধুর নাম শুনেছেন কখনো? কি ভাবছেন মধু আবার কিভাবে পাগলা হয়?
অবাক হওয়ার কিছু নেই। পৃথিবীতে এমন এক মধু আছে যার নাম পাগলা মধু। তবে মধুটির এমন নামকরণের কারণ আছে। চলুন আজ এই পাগলা মধু সম্পর্কে জেনে নেই কিছু তথ্য।
পাগলা মধু
পাগলা মধু শুধুমাত্র পৃথিবীর একটি স্থানে পাওয়া যায়। সেটি হল হিমালয়। হিমালয়ের মৌমাছিরা এই মধু সংগ্রহ করে।
হিমালয়ের মৌমাছির কিছু বিশেষত্ব আছে। সেখানকার মৌমাছিগুলি সাধারণ মৌমাছির মত নয়। আকারে এরা সাধারণ মৌমাছির থেকে অন্তত পাঁচ গুণ বড় এবং এরা অন্য মৌমাছির তুলনায় বেশি বিষাক্ত এবং এদের কামড় বা হুলের ব্যথাও অনেক বেশি।
মৌমাছিগুলির সাধারণ অবস্থান হল সুউচ্চ গ্রানাইটের পাহাড়ের কয়েকশ ফুট উঁচু কোন এক খাড়া ঢালের গায়ে। হিমালয়ের মৌমাছিগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের মধু উৎপাদন করে। মধুর প্রকার সাধারণত মৌসুমের উপর নির্ভর করে। মৌসুমি ফুলের বিভিন্ন রস আহরণ করে হিমালয়ান মৌমাছিগুলি মধুও উৎপাদন করে ভিন্ন ধরণের। তবে মার্চ ও এপ্রিল মাসে এরা এক ভিন্ন ধরণের মধু উৎপাদন করে।
এসময়ে বড় বড় রোডোডেনড্রন গাছগুলিতে বাহারি রঙের ফুল ফোটে। ফুলগুলিতে একধরণের সাইকোট্রপিক টক্সিন থাকে । এই টক্সিন সমৃদ্ধ রস থেকে হিমালয়ান মৌমাছিগুলি যে মধু উৎপাদন করে সেগুলিকে বলা হয় 'ম্যাড হানি' বা 'পাগলা মধু' ।
শত শত বছর ধরে এই মধুকে কুলুং সম্প্রদায়ের মানুষ কাশির ঔষধ এবং অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহার করছে। তবে বেশ কিছু বছর ধরে এই মধু চোরাই বাজারে একটি বিশেষ কারণে একচ্ছত্র রাজত্ব করছে।
পাগলা মধুর আরেকটি নাম আছে সেটি হল 'উত্তেজক মধু।' এই মধু চোরাবাজারে এর মাদকীয় গুণের জন্য খ্যাত। এছাড়াও কাঠমুণ্ডুর অলিগলিতে দেবদেবীর মূর্তি তৈরীর কারখানায় ব্রোঞ্জ মূর্তি তৈরী করার জন্য এই মধু ব্যবহার করা হয়। ফলে, এশিয়ার চোরা বাজারে এক পাউন্ড পাগলা মধুর মূল্য ৬০ ডলারেরও বেশি যা সাধারণ মধুর মূল্যের ৬ গুণ বেশি। এসব কারণে এই মধুর বাজারে এতদিন বিশেষ চাহিদা ছিল।
চাহিদা এখনও আছে তবে মধু নেই। আসলে ভুল বললাম, মৌচাকে মধু ঠিকই আছে, তবে যা নেই সেটি হল এই মধু সংগ্রহকারী মৌয়াল।
এই মধুটির সংগ্রহ এখন আর কেন হয়না সেসম্পর্কে আমরা জানবো। তবে তার আগে জানতে হবে একজন ব্যাক্তি সম্পর্কে যার নাম এবং কাজকে এখন একটি ইতিহাসের অংশ বললে ভুল হবেনা এবং সেই ব্যক্তিও পাগলা মধুর নামের সঙ্গে জড়িত। চলুন আমরা জানি সেই ব্যাক্তি সম্পর্কে ।
"মৌমাছি , মৌমাছি
কোথা যাও নাচি নাচি
দাঁড়াও না একবার ভাই।"
"ওই ফুল ফোটে বনে
যাই মধু আহরণে
দাঁড়াবার সময়তো নাই।"
কবিতাটি ছোটবেলায় আমরা সবাই পড়েছি তাইনা। কি ভাবছেন আজ হঠাৎ এই কবিতার কথা কেন বলছি?
মৌমাছির যেমন মধু সংগ্রহের জন্য ফুলে ফুলে ছুটতে হয় তেমনি সেই মধুকে মৌচাক থেকে সংগ্রহের জন্য ছুটতে হয় একজন মৌয়ালকে।
কিছু কাজ আমরা শুধু নেশা বা পেশা থেকে নয় বরং নিতান্তই বাধ্য হয়ে করি। কাজটি যদি হয় জীবিকা নির্বাহের একমাত্র পন্থা তাহলে তো পিছু ফিরবার আর কোন উপায় থাকেনা।
হিমালয়ের মৌমাছিগুলির মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করতো এক মৌয়াল যার নাম মাউলি ধান।
মাউলি ধানের পরিচয়
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে কুলুং সম্প্রদায়ের মানুষেরা অনেকটাই বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন। এক কথায় বলা যায় দেশের অন্যান্য অপরাপর জনগোষ্ঠী থেকে একেবারে আলাদা এদের বসবাস। হোংগু উপত্যকার পাশ থেকে বয়ে চলা হোংগু নদী আর তার আশেপাশের বনজঙ্গল ঘিরে একটি গ্রাম যার নাম সাদির। এই সাদির গ্রামটি জুড়েই তাদের পৃথিবী আবর্তিত। সাদির গ্রামের বাইরে যাওয়ার তাদের তেমন কোন প্রয়োজন হয়না। এই গ্রামের বৃদ্ধরা এখনও নেপাল বলতে শুধুমাত্র কাঠমুন্ডু 'কেই বোঝে। কাঠমুন্ডু তাদের গ্রাম থেকে কয়েকশ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
এই কুলুং সম্প্রদায়ের মানুষরাই হিমালয় থেকে পাগলা মধু সংগ্রহের কাজ করতেন। হিমালয়ের হোংগু উপত্যকার কয়েকশ ফুট উপরে পাগলা মধুর মৌচাক অবস্থিত। কুলুং সম্প্রদায়ের একজন মৌয়াল মাউলি ধান। মাউলির বাবাও ছিল একজন মৌয়াল। মাত্র ১৫ বছর বয়সে বাবার হাতে মাউলির মধু সংগ্রহের হাতেখড়ি হয়।
বাঁশ আর দড়ির তৈরী ঝুলন্ত সিঁড়ি বেয়ে কয়েকশ ফুট উঁচুতে উঠে মধু সংগ্রহের কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল ছোট মাউলির কাছে। মৌচাকটি পাথরের ওপর থেকে খুলে নেবার সময় মৌমাছি তার হাতে, পায়ে,মুখে সর্বত্র হুল ফুটাতে শুরু করলে ব্যথায় কাতর হয়ে যেত তিনি। তবু শক্ত করে দড়ি ধরে রাখতে হত দীর্ঘক্ষণ। মৌচাকটি স্ম্পূর্ণ আলাদা না করে নামতে পারতেন না তিনি।
কুলুং সম্প্রদায়ের সবাই মধু সংগ্রহের কাজটি বহু আগে ছেড়ে দিয়েছে । প্রায় পনেরো বছর তো হয়েছে তাদের এই পেশা ছেড়ে দেয়ার। তাই এরপর মাউলিকে একাই এই কাজ চালিয়ে যেতে হয়েছে।
কাজটি মাউলির জন্য কখনোই শখের বা নেশার ছিলোনা। তিনি এই কাজের ইতি টানতে চেয়েছেন বহুবার। কিন্তু পারেননি। খাদ্যশস্য এবং শাকসবজিতে তিনি স্বয়ংসম্পুর্ণ থাকলেও তেল, লবণ, পোশাকসহ আরো কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণে তার অর্থের প্রয়োজন ছিল। তাই আর কেউ কাজটি না করলেও মধু সংগ্রহের এই ঝুঁকিপূর্ণ কাজটি তাকে করতেই হতো। তিনি তার সম্প্রদায়ের শেষ ব্যাক্তি যে এই মধু সংগ্রহের কাজ একাই দীর্ঘদিন করেছেন।
মাউলির পরিবার বেশ বড়। তার তিনজন স্ত্রী ছিল। ছয়জন সন্তান রেখে তারা মৃত্যুবরণ করে। সন্তানদের মাউলিই পালন করেছে। তার দুই কন্যা বিধবা হবার পর তারাও তার সাথে থাকতে শুরু করে। ফলে তার কাঁধে তার পাঁচ জন নাতি-নাতনির দায়িত্বও ছিল। এভাবেই জীবনের ৪২ বছর কাটিয়েছেন মাউলি।
মাউলি ধানের বয়স এখন ৫৭ বছর। গত বছর জুলাই মাসেই নিজের কাজের সমাপ্তি টেনেছেন এই মৌয়াল। কুলুং সম্প্রদায়ের শেষ ব্যাক্তি হিসেবে মধু সংগ্রহ পেশার এবং রীতির ইতি টানেন তিনি।
হয়ত মাউলির এই ইতিহাস সম্পর্কে আমরা কখনোই জানতে পারতাম না। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একটি টিম মাউলির অবসরের পুরো ঘটনাটি এবং তার অবসরের পূর্বের শেষ মধু সংগ্রহের ভিডিও চিত্র ধারণ করে। যার ফলে ইতিহাসের একটি গোষ্ঠীর রীতির সমাপ্তির দলিল থেকে যাবে চিরকাল।
ভিডিওটিতে মৌয়াল মাউলির কর্মজীবনের ক্রান্তিলগ্নের কিছু মুহূর্তেরও অংশ রয়েছে। মাউলি বলে, ' আমার সন্তানেরা স্কুলে পড়ালেখা করছে, তাদের আর এই ঝুঁকিপূর্ণ পেশা গ্রহণ করতে হবেনা।'
মাউলি তার এইকাজ করতে করতে এখন ক্লান্ত। মৌয়াল পেশাটি ছেড়ে দিয়ে এখন বাকিটা জীবন তিনি নির্বিঘ্নে কাটাতে চান।
মাউলির শেষ মধু সংগ্রহের বর্ননা
গতবছর জুলাই মাসে মাউলি ধান তার সহযোগী আসধন কুলুংকে সাথে নিয়ে শেষবারের মত হোংগু উপত্যকায় চড়েছিলেন। ন্যাশনাল জিওগ্রাফির কর্মকর্তাদের বিস্ময় বাড়িয়ে দিয়ে কোনোরকম নিরাপত্তা দড়ি ছাড়াই উপত্যকার ওপর থেকে ঝুলানো বাঁশ এবং দড়ির তৈরী ঝুলন্ত সিঁড়ি বেয়ে আড়াইশ ফুট ওপরে উঠে যান তিনি।
তার কাঁধে ঝোলানো ছিল একটি বড় বাঁশ তার সাথে দড়িতে বাধা একটি ঝুড়ি এবং ধোঁয়া জ্বলানোর কিছু সরঞ্জাম। মৌচাক থেকে ১০ ফুট দূরত্বে থেকে বাঁশের আগায় ধোঁয়া জ্বালিয়ে সেটি মৌচাকের কাছে নেন। ধোঁয়ার তীব্রতায় অল্পক্ষণের মধ্যেই মৌচাক থেকে মৌমাছিগুলি বেড়িয়ে আসতে শুরু করে এবং মাউলির শরীরে হুল ফুটায়। অবাক করা বিষয়টি হল প্রতি মুহূর্তে এতো এতো হিমালয়ান মৌমাছির কামড় খাওয়া সত্ত্বেও মাউলি বিন্দুমাত্র বিচলিত হলেন না। তার চেহারায় ব্যাথার কোন ছাপ ছিলনা। তিনি আপনসুরে গুণগুণ করে একটি মন্ত্র জপতে থাকেন।
কুলুংদের বিশ্বাস মন্ত্রটি ক্রোধান্বিত মৌমাছিদের শান্ত করে। মন্ত্র জপতে জপতে পরিপূর্ণ মৌচাকটি কাঁধে ঝুলে থাকা ঝুড়িতে ভরে নেন মাউলি। এই পুরো প্রক্রিয়াতে মাউলির দু'ই ঘন্টা সময় লেগেছিল। ঝুলে থেকে বিষাক্ত সব মৌমাছির কামড় খেয়ে মধু সংগ্রহের কাজ করার এই অফুরন্ত শক্তি মাউলি কোথায় পান সে কথা একমাত্র তিনিই জানেন।
এই পেশাটিকে বাঁচিয়ে রাখা নিয়ে মাউলির কোনো খেদ নেই। বরং কুলুং সম্প্রদায়ের শেষ মৌয়াল হিসেবে দীর্ঘদিন পেশাটিকে বাঁচিয়ে রাখা নিয়ে তিনি গর্বিত। তিই এটা ভেবেও গর্বিত যে, তিনিই তার সম্প্রদায়ের পাহাড়ে চড়া সর্বশেষ মৌয়াল।
তিনি এটা ভেবে শিহরিত হন যে, তার ভিডিওচিত্রটি দেখার পর পৃথিবীর মানুষ জানতে পারবে যে নেপালের প্রত্যন্ত এক ছোট গ্রামে এরকম একটি পেশা ছিল। মৌচাকের মৌমাছিগুলি যদি বুঝতে পেরে থাকে যে মাউলি আর তাদের বাসা ভাঙতে আসবেনা তাহলে হয়ত তারাও অনেক খুশি হবে।

- বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ২ কোটি ৯৫ লাখ মানুষ
- বগুড়া জেলা আইনজীবী সমিতিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রনোদনার অর্থ বিতরণ
- শেরপুরে ৫ শতাধিক প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ
- বগুড়ায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
- রপ্তানির ৫২ বিলিয়ন ডলার রেকর্ড
- ০৭ জুলাইয়ের মধ্যে পোশাক কর্মীদের বেতন-বোনাস দেওয়ার নির্দেশ
- পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
- ঈদুল আজহায় এক লাখ ৩০০ টন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ
- দক্ষিণাঞ্চলে নির্মাণ হবে নবম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
- ‘সরকার হাওরে আর সড়ক নির্মাণ করবে না’
- আফগানিস্তানে খাবার, ওষুধ, কম্বল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ
- সিলেটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ৫ কোটি টাকা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- পদ্মা সেতু নির্মাণের সব কৃতিত্ব জনগণের : প্রধানমন্ত্রী
- ইস্ট-ওয়েস্ট এক্সপ্রেসওয়ে দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- ফ্রস্ট না কি নন ফ্রস্ট ফ্রিজ, কোনটি সবচেয়ে ভালো?
- সফল ব্লাক রাইস চাষি রেজওয়ানুল সরকার সোহাগ
- ঠাকুরগাঁওয়ে প্রস্তুত ‘বিগ বস’, ৩৫ লাখে কিনলে বাইক ফ্রী!
- ভিডিও কলে থ্রিডি অবয়ব ব্যবহার করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
- ‘মিস ইন্ডিয়া’ মুকুট জিতলেন সিনি শেঠি
- গলায় খাবার আটকে মেয়ের মৃত্যুর পর মা-বাবার আত্মহত্যা
- কোরবানিদাতার জন্য যেসব কাজ নিষিদ্ধ
- ২২০০ কোটির নেইমারকে কেনার মতো কেউ নেই!
- সন্তানদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- আদমদীঘিতে মাছ চাষ ও খাদ্য সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
- নন্দীগ্রামের সবচেয়ে বড় গরু রবির ওজন ১১০০ কেজি
- নন্দীগ্রামে ৩০ লিটার চোলাইমদসহ দুই জন গ্রেপ্তার
- আদমদীঘিতে কোরবানির পশুর বর্জ্য রাখার বিষয়ে সভা অনুষ্ঠিত
- করোনা মোকাবেলায় বগুড়ায় ২০০০ মাস্ক বিতরণ করল প্রেরণা মহিলা সংস্থা
- শেরপুরে কুরবানির ঈদ উপলক্ষে ৩শ কোটি টাকার পশু বিক্রির সম্ভাবনা
- ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছে বগুড়ার কামার দোকানিরা
- কপোতাক্ষ নদে বড়শিতে ধরা পড়লো ৮ কেজির ভেটকি
- খালে ধরা পড়লো ১২ কেজির বোয়াল, ১৪ হাজারে বিক্রি
- কোরবানি হাটের সেরা আকর্ষণ ‘‘দিনাজপুরের রাজা’’দাম ১২ লক্ষ টাকা
- বাংলাদেশের সিংহভাগ তালপাতার পাখা তৈরী হচ্ছে বগুড়ার কাহালুতে
- ৩৬ মণ ওজনের ‘স্বপ্নরাজ’, দাম ২০ লাখ
- বগুড়ায় আজওয়া খেজুর চাষে নতুন সম্ভাবনা
- ‘স্বর্ণের চেইন’ নিয়ে পালাচ্ছে পিঁপড়ার দল!
- পঞ্চগড়-সান্তাহার রুটে চালু হলো দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস
- ভোলায় ধরা পড়ল ২ কেজির রাজা ইলিশ, বিক্রি ৬২০০ টাকা
- সংসারের নতুন আশা ‘বাহুবলী’
- কোরবানির হাট কাঁপাবে ‘কালো মানিক’
- ব্রাহমা জাতের মুরগি পালনে সফল কাশেম, প্রতিহালি ডিম ২৪০০ টাকা
- বগুড়ার ‘হিরো আলম’ দেখতে আকর্ষণীয়, দাম ৮ লাখ
- শেষ মূহূর্তে জমে উঠেছে রণবাঘা কোরবানির পশুর হাট
- বগুড়ার নবাববাড়ি রোডে ‘রোলার কোস্টার আইসক্রিম’
- সাড়ে ৭ কেজির কাতলা ধরে জিতলেন আড়াই লাখ টাকা
- পশুর হাটে গোলাপি রঙের মহিষ!
- সারিয়াকান্দিতে এই প্রথম বিশাল গরু ছাগলের হাট উদ্বোধন
- দেশে উৎপাদিত ফলের ৬০ শতাংশই আম-কাঁঠাল-কলা
- বগুড়ায় ২২ মন ওজনের `হিরো আলম` এর দাম ৮ লাখ টাকা
