সংগৃহীত
উত্তরের জেলা নীলফামারীতে জেঁকে বসেছে শীত। হিমেল হাওয়া আর কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে পুরো জেলা। শৈত্যপ্রবাহ না থাকলেও ঘন কুয়াশা ও শীতল বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জনজীবন।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিস বলছে, আগামী কয়েকদিন এই শীত ও কুয়াশার পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ভোর থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মিলছে না। ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারপাশ। বিশেষ করে নীলফামারীর চরাঞ্চল ও নদীবিধৌত এলাকার মানুষজন পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।
এ ছাড়া তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ, দিনমজুর ও চরাঞ্চলের বাসিন্দারা। অনেকেই সকালে কাজে বের হতে পারছেন না। শীতের প্রকোপে হাসপাতালে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
এদিকে কুয়াশার কারণে সড়ক যোগাযোগেও বিঘ্ন ঘটছে। মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করছে। এতে যাত্রীদের পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লোকমান হাকিম বলেন, পৌষ মাসের ৬ তারিখে হঠাৎ করেই শীতের মাত্রা বেড়েছে। মঙ্গলবার সকালে জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সূত্র: কালবেলা
















