
ঘর-বাড়ি পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই পরিষ্কার ও নরম কিছু দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখতে হবে, যা আপনাকে অ্যালার্জিজনিত সর্দি-কাশি থেকে রক্ষা করবে। পরিচ্ছন্ন ঘর কে না চায়? কিছু পরামর্শ মেনে চললে খুব সহজেই আপনার ঘরের শতকরা ৫০ ভাগ ধুলা-বালি দূর করতে পারবেন।
আসবাবপত্র কমানো
ঘর গোছানোর আগে কোথাও কোনো ময়লা জমে আছে কি না, তা দেখে পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে পুরোনো কিংবা অব্যবহৃত আসবাবপত্র সরিয়ে ফেলুন। আসবাবপত্র কম হলে আপনার ঘর আরো প্রশস্ত দেখাবে এবং ময়লা জমার আশঙ্কা কমে যাবে।
কার্পেট এড়িয়ে চলুন
আপনি অবশ্যই জানেন, কার্পেটের ভেতর ধুলো জমে থাকে। তাই আপনি যদি ধুলোমুক্ত ঘরে থাকতে চান, অবশ্যই প্রতিদিন ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে কার্পেট পরিষ্কার করতে হবে কিংবা কার্পেট ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
আলমারি পরিষ্কার রাখা
কাপড়ের যত্ন
নিয়মিত আলমারির ভেতরের তাকগুলো পরিষ্কার না করলে কাপড়ে ময়লার আবরণ পড়ে যায়। কাপড়কে ময়লামুক্ত রাখার আদর্শ মাধ্যম হলো, চেইন ব্যাগের মধ্যে কাপড় রাখা।
যথাস্থানে জুতা রাখা
বাইরের ময়লা ঘরে আসার একমাত্র মাধ্যম জুতা। তাই জুতা যথাযথভাবে রাখতে জুতা রাখার তাক কিনুন। ফলে তা দেখতে যেমন সুন্দর লাগবে, তেমনি বাইরের ক্ষতিকর জীবাণু ঘরে আসবে না।
পর্দা এবং পাটজাত দ্রব্য পরিষ্কার রাখা
আপনার ঘরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে অবশ্যই পর্দা ও পাটজাত দ্রব্য পরিষ্কার রাখতে হবে। মাসে দু-একবার অন্তর পরিষ্কার করা জরুরি।
দৈনিক বগুড়া