শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

বগুড়ায় যমুনার চরে মরিচ চাষে সাফল্য

বগুড়ায় যমুনার চরে মরিচ চাষে সাফল্য

চলতি রবি মৌসুমে মরিচচাষ করে বেশ লাভবান হয়েছেন বগুড়ার চাষিরা। জেলার ১২টি উপজেলায় প্রায় ৩০৮ কোটি ৫২ লাখ টাকার কাচা ও শুকনো মরিচ উৎপাদন হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ এই পরিসংখ্যান দেন।

বগুড়ার লাল টুকটুকে মরিচের খ্যাতি রয়েছে দেশজুড়ে। জেলার তিনটি উপজেলায় (সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও ধুনট) বেশি মরিচ উৎপাদন হয়ে থাকে। এ উপজেলা তিনটি যমুনা নদী বেষ্টিত।

এরমধ্যে সারিয়াকান্দির প্রায় সাতটি, সোনাতলার তিনটি ও ধুনটের একটি ইউনিয়ন পুরোপুরি যমুনায় ঘেরা। এসব ইউনিয়নের বেশির ভাগ চাষি বছরের এক মৌসুমে শুধু মরিচ চাষ করেই সময় কাটিয়ে দেন।

সোনাতলা, সারিয়াকান্দি, ও ধুনট উপজেলার আব্বাস আলী, জিয়াউল, কোব্বাত আলীসহ একাধিক চাষি জানান, প্রতিবছর টানা ৩ থেকে ৪ মাস চরাঞ্চলের চাষিরা মরিচ চাষে ব্যস্ত সময় পার করেন। উর্বর মাটির কারণে চরের জমিতে মরিচের ফলন ভালো হয়।

চরের মরিচ গুণে-মানে ও স্বাদে অতুলনীয়। সারাদেশেই চরের মরিচের চাহিদা রয়েছে আলাদা। সবমিলে চরের লাল টুকটুকে মরিচের খ্যাতি দেশজুড়ে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

দৈনিক বগুড়া