কুমিল্লা থেকে সাভার হেমায়েতপুরের উদ্দেশে সিএনজিতে করে যাচ্ছিলেন তিন মাদক ব্যবসায়ী। ঢাকায় প্রবেশের পর তাদের তথ্য জানতে পারে র্যাব। দ্রুত সময়ের মধ্যে শ্যামলী স্কয়ারের সামনে চেকপোস্ট বসায় র্যাব-২।
শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত দেড়টায় ওই সিএনজিটি শ্যামলীর র্যাব চেকপোস্ট দেখে দূরে দাঁড়িয়ে যায়। র্যাব সদস্যদের দেখেই নেমে দৌড় দেয় তিনজন।
পরে র্যাব সদস্যরাও তাদের পিছু নেয়। কিছুদূর যাওয়ার পর দুইজনকে আটক করে র্যাব। বাকি একজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিএনজিতে থাকা আটকদের ব্যাগ তল্লাশি করে ১১ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
আটকরা হলেন, মো. হৃদয় হোসেন ও মো. আনাস। আর পলাতক মাদক ব্যবসায়ীর নাম হেলাল বলে জানতে পেরেছে র্যাব। শনিবার (১১ জুলাই) দুপুরে এসব জানান র্যাব-২ এর কোম্পানি কমান্ডার (সিপিসি-২) মেজর এইচ এম পারভেজ আরেফিন।
তিনি বলেন, ‘আটকরা সবাই পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। চাহিদা অনুযায়ী তারা বড় ধরনের মাদকের চালান সরবরাহ করে থাকে। গত রাতে সাভারের হেমায়েতপুরে ইয়াবার চালানটি সরবরাহের জন্য সিএনজিযোগে ঢাকায় ঢুকেছিলেন তারা।
তবে র্যাবের চেকপোস্টে তল্লাশির সময় ইয়াবাসহ ওই দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।’
পলাতক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
দৈনিক বগুড়া