বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

সান্তাহারে প্রকৃতিপ্রেমীদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণচুড়া

সান্তাহারে প্রকৃতিপ্রেমীদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণচুড়া

বগুড়ার সান্তাহারে প্রচণ্ড খরতাপেও চোখ জুড়ানো ও সাথে প্রশান্তি নিয়ে এসেছে অগ্নি রাঙা কৃষ্ণচুড়া। কৃষ্ণচুড়া গ্রীষ্মের একটি অতি পরিচিত ফুল। গ্রীষ্মকালের অনেক ফুলের মধ্যে চিরল চিরল সবুজ পাতার ঝাঁকড়া গাছে ফোটা রক্তবর্ন ফুল,নাম তার কৃষ্ণচুড়া। কেউ কেউ কৃষ্ণচুড়াকে রক্তচুড়া বলে থাকে।

গ্রাম কিংবা শহর এখন সব খানেই প্রকৃতি প্রেমীদের হাতছানি দিচ্ছে বর্ণিল কৃষ্ণ চুড়া। কৃষ্ণ চুড়ার অপরূপ রূপে মোহিত হয়ে উঠেছে ভাবুক মন। বাংলা কাব্য,সাহিত্য ও সংগীতে নানা উপমায় ব্যঞ্জনায় বরাবর উঠে এসেছে কৃষ্ণ চুড়ার ফুল রুপ সৌন্দর্যের বর্ণনা। শোভা বর্ধনকারী এ ফুলের বৃক্ষটি এখন উপজেলার শহর ও গ্রামঞ্চলের আনাচে কানাচে পথে প্রান্তরে চোখে পরছে। অনিদ্য সুন্দর আগুনঝড়া ফুলের গাছের নিচে প্রচন্ড গরমে অনেকেই আধাভেজা শরীরের বিশ্রাম নিচ্ছে। প্রচণ্ড গরম আর তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে কৃষ্ণচুড়া গাছের নিচে বসে বিশ্রাম নেবার পর ক্লান্তিমুক্ত হচ্ছে অনেকেই।

সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশনের পুর্ব পাশে পুকুর পাড়ের রাস্তার পাশে কৃষ্ণচুড়া রঙ ছড়িয়ে রঙিন হয়ে পথিকের চোখ জুড়িয়েছে। এ গাছটিতে আসা রঙিন ফুল রাস্তা ও সড়কের চেহারা পরিবর্তন করে নান্দনিকতায় রূপ নিয়েছে। অপরূপ সৌন্দর্যের কৃষ্ণচুড়া ফুলের রুপ ছড়ানো দৃশ্য ও কৃষ্ণচুড়া গাছের নিচে অনেকেই বসে থাকছেন। প্রচণ্ড গরম ও তাপদাহে ক্লান্ত পথিকরা বলছে কৃষ্ণচুড়া গাছ গুলোতে ফুল আসায় সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে। আগুন ঝরা চোখ রাঙানো ফুলের কারনে পরিবেশ বদলে সৃষ্টি হয়েছে নান্দনিকতা।

দৈনিক বগুড়া