শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১

বগুড়ায় শুকনো মরিচে ভাগ্যবদল চাষিদের!

বগুড়ায় শুকনো মরিচে ভাগ্যবদল চাষিদের!

বগুড়া জেলা লাল মরিচের জন্য বিখ্যাত। এই এলাকার লাল মরিচের খ্যাতি দেশজুড়ে। বগুড়ায় যমুনার পানি নেমে যাওয়ার পর ব্যস্ত সময় পার করে চরাঞ্চলের চাষিরা। চরের উর্বর মাটি মরিচ চাষে খরচ কম লাগায় লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। ফলে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে মরিচ চাষ।

চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর টানা ৩ থেকে ৪ মাস চাষিরা মরিচ চাষে ব্যস্ত সময় পার করেন। উর্বর মাটির কারণে সাধারণত চরের জমিতে মরিচের ফলন ভালো হয়। চরের মরিচ গুণে-মানে ও স্বাদে অতুলনীয় হয়ে থাকে। চরের মরিচের চাহিদা রয়েছে আলাদা।

মরিচ চাষি জহুরুল ইসলাম বলেন, ৫ বিঘা জমিতে ‘খ্যাতির মরিচ’ লাগিয়েছি। বীজ, সার, সেচ, শ্রমিকসহ সব মিলিয়ে তার বিঘা প্রতি খরচ হয়েছিল ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার মতো। শুকনা মরিচ হিসেবে প্রতি বিঘায় ফলন হয়েছিল অন্তত ৬ থেকে ৮ মণ। বিগত কয়েক বছরের তুলনায় গত মৌসুমে মরিচ চাষে দাম তুলনামূলক বেশি পেয়েছি। আরেক মরিচ চাষি মোসাদ্দেক আলী বলেন, রবি মৌসুমে ৭ বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছিলাম। খরিপ মৌসুমে বিজলি জাতের মরিচ চাষাবাদ করি। চারা লাগানোর ৫০ থেকে ৫৫ দিনের মাথায় ক্ষেত থেকে মরিচ ওঠানো শুরু হয়। মরিচ চাষে ভালো লাভবান হয়েছি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ফরিদুর রহমান বলেন, বগুড়ায় গত রবি মৌসুমে ১২টি উপজেলায় ৬ হাজার ৫২৯ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়। রবি মৌসুমে মরিচের চাষাবাদ হয়ে থাকে সাধারণত ১৫ অক্টোবর থেকে মার্চের শেষ পর্যন্ত। এ জেলার কৃষকরা জমিতে স্থানীয় ও হাইবিব্রড জাতের মরিচ চাষ করে থাকেন। সাধারণত মরিচ লাগানোর ৫৫ থেকে ৭০ দিনের মাথায় চাষিরা তা ওঠানো শুরু করেন। প্রত্যেক সপ্তাহে একবার করে প্রায় তিনমাস একটানা মরিচ উঠানো হয়। গুণগত মান ভালো বলেই দেশব্যাপী এ জেলার মরিচের সুনাম রয়েছে। এছাড়া মরিচের ঝাঁজ-ঝাল ও দারুণ সুগন্ধ রয়েছে।

চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর টানা ৩ থেকে ৪ মাস চাষিরা মরিচ চাষে ব্যস্ত সময় পার করেন। উর্বর মাটির কারণে সাধারণত চরের জমিতে মরিচের ফলন ভালো হয়। চরের মরিচ গুণে-মানে ও স্বাদে অতুলনীয় হয়ে থাকে। চরের মরিচের চাহিদা রয়েছে আলাদা।

মরিচ চাষি জহুরুল ইসলাম বলেন, ৫ বিঘা জমিতে ‘খ্যাতির মরিচ’ লাগিয়েছি। বীজ, সার, সেচ, শ্রমিকসহ সব মিলিয়ে তার বিঘা প্রতি খরচ হয়েছিল ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকার মতো। শুকনা মরিচ হিসেবে প্রতি বিঘায় ফলন হয়েছিল অন্তত ৬ থেকে ৮ মণ। বিগত কয়েক বছরের তুলনায় গত মৌসুমে মরিচ চাষে দাম তুলনামূলক বেশি পেয়েছি।

আরেক মরিচ চাষি মোসাদ্দেক আলী বলেন, রবি মৌসুমে ৭ বিঘা জমিতে মরিচের চাষ করেছিলাম। খরিপ মৌসুমে বিজলি জাতের মরিচ চাষাবাদ করি। চারা লাগানোর ৫০ থেকে ৫৫ দিনের মাথায় ক্ষেত থেকে মরিচ ওঠানো শুরু হয়। মরিচ চাষে ভালো লাভবান হয়েছি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ ফরিদুর রহমান বলেন, বগুড়ায় গত রবি মৌসুমে ১২টি উপজেলায় ৬ হাজার ৫২৯ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়। রবি মৌসুমে মরিচের চাষাবাদ হয়ে থাকে সাধারণত ১৫ অক্টোবর থেকে মার্চের শেষ পর্যন্ত। এ জেলার কৃষকরা জমিতে স্থানীয় ও হাইবিব্রড জাতের মরিচ চাষ করে থাকেন। সাধারণত মরিচ লাগানোর ৫৫ থেকে ৭০ দিনের মাথায় চাষিরা তা ওঠানো শুরু করেন। প্রত্যেক সপ্তাহে একবার করে প্রায় তিনমাস একটানা মরিচ উঠানো হয়। গুণগত মান ভালো বলেই দেশব্যাপী এ জেলার মরিচের সুনাম রয়েছে। এছাড়া মরিচের ঝাঁজ-ঝাল ও দারুণ সুগন্ধ রয়েছে।

দৈনিক বগুড়া

সর্বশেষ: